নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলায় (১৩) বছরের এক কিশোরীর আপত্তিকর স্হানে কতিপয় কিছু লোক দেখতে পাওয়াই ঘটনাটি, ছড়িয়ে পড়ে ৯ আগস্ট মঙ্গলবার অভিযোগ উঠেছে শ্রী সুমন বর্মন (২২) নামে এর বিরুদ্ধে।
বিসয়টি মীমাংসা করতে গিয়ে ইউপি সদস্যের উপস্থিতিতে কিশোরীর ইজ্জতের মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ টাকা।
নিয়ামতপুর উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের ভূলাপুকুর এক পরিত্যক্ত ভাঙ্গা বাড়িতে এ ঘটনাটি ঘটে। শ্রী সুমন বর্মন (২২) নিয়মতপুর উপজেলার কোদালি সহর গ্রামের শ্রী সোনা বর্মন এর ছেলে।
ভুক্তভোগী কিশোরীর অভিযোগ, করে
বলেন আমি চন্দননগর স্কুলের ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী আমি প্রতিদিন স্কুলে যাই যাওয়া এবং আসার পথে তার কচমেটিক দোকান টি চোখে পড়ে সেই থেকে তার দোকান হইতে কেনা কাটা শুরু হয় তার পর থেকে ভাব বিনিময়ে চেষ্টা করে সুমন বর্মন
কিশোরীর বাবা (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বলেন, আমার স্ত্রী অসুস্থ হওয়াই আমি ব্যস্ত ছিলাম। বাড়ি ফিরে লোকজনের মুখে এ খবর শুনি। আমাকে বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে স্থানীয়ভাবে আপোষ মীমাংসার কথা বলে ইউপি সদস্যরা বলেন অন্যথায় ধর্ষণের ঘটনা জানাজানি হলে মেয়ের বিয়ে দিতে পারবে না আমি গরিব মানুষ আইন আদালত বুঝি না তাই আপোষ মীমাংসার জন্য রাজি হয়েছি।
ইউপি সদস্যরা ঘটনাটি স্পর্শকাতর হওয়ায় মেয়েটির ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সামাজিকভাবে ইউনিয়ন পরিষদের ইউ, পি সদস্যরা মীমাংসা করে দেন।
এসময় হঠাৎ করে স্হানীয় সূত্রে জানা যায় ১২ আগস্ট শুক্রবার মেয়ের মা, না ফেরার দেশে চলে যায়।
এ বিষয়ে নিয়ামতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ হুমায়ুন কবির বলেন, ধর্ষণের বিষয়ে এখন পর্যন্ত থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তারপরও খোঁজখবর নিচ্ছি ঘটনা যদি সত্য হয় তাহলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আজকের কন্ঠ
নওগাঁ